নাটোরের লালপুরে পদ্মা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
সোমবার (২৩ জুন) সকালে ভুক্তভোগী জাহানারা খাতুন বাদী হয়ে তিনজনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগটি দায়ের করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জুন বিকেলে দক্ষিণ লালপুর এলাকার ফয়সাল খানের অন্তঃসত্তা স্ত্রী জাহানারা খাতুন পদ্মা জেনারেল হাসপাতালে ডা. ফারজানা ইসলাম বিভার অধীনে ভর্তি হয়। পরে রাত পৌনে ৯ টার দিকে জাহানারার প্রসব ব্যথা শুরু হলে হাসপাতালের নার্স ও আয়া ডেলিভারি করানোর চেষ্টা করেন।
রাত ১০টার দিকে নার্স ও আয়া মিলে সন্তান প্রসব করান। এরপরই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে পড়ে। সেই সময় চিকিৎসক না থাকায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চিকিৎসা প্রদান করতে ব্যর্থ হয়। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নবজাতক শিশুটিকে রাজশাহীতে রেফার্ড করেন।
পরদিন সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়। পরে শিশুটির দাফনকার্য সম্পাদন করে রোববার বিকেলে নিহত শিশুর স্বজনরা হাসপাতালে এসে চড়াও হন। এ সময় চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ গা ঢাকা দেয়।
লালপুর থানার ওসি মমিনুজ্জামান বলেন, নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগে চিকিৎসক, নার্স ও পদ্মা জেনারেল হাসপাতালের মালিকের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। এ সময় বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
                           সোমবার (২৩ জুন) সকালে ভুক্তভোগী জাহানারা খাতুন বাদী হয়ে তিনজনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগটি দায়ের করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জুন বিকেলে দক্ষিণ লালপুর এলাকার ফয়সাল খানের অন্তঃসত্তা স্ত্রী জাহানারা খাতুন পদ্মা জেনারেল হাসপাতালে ডা. ফারজানা ইসলাম বিভার অধীনে ভর্তি হয়। পরে রাত পৌনে ৯ টার দিকে জাহানারার প্রসব ব্যথা শুরু হলে হাসপাতালের নার্স ও আয়া ডেলিভারি করানোর চেষ্টা করেন।
রাত ১০টার দিকে নার্স ও আয়া মিলে সন্তান প্রসব করান। এরপরই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে পড়ে। সেই সময় চিকিৎসক না থাকায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চিকিৎসা প্রদান করতে ব্যর্থ হয়। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নবজাতক শিশুটিকে রাজশাহীতে রেফার্ড করেন।
পরদিন সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়। পরে শিশুটির দাফনকার্য সম্পাদন করে রোববার বিকেলে নিহত শিশুর স্বজনরা হাসপাতালে এসে চড়াও হন। এ সময় চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ গা ঢাকা দেয়।
লালপুর থানার ওসি মমিনুজ্জামান বলেন, নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগে চিকিৎসক, নার্স ও পদ্মা জেনারেল হাসপাতালের মালিকের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। এ সময় বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                